ক্যাচ মিসেই ম্যাচ মিস শ্রীলঙ্কার, জয় নিউজিল্যান্ডের

এক ক্যাচ মিসেই ম্যাচ মিস শ্রীলঙ্কার। নিউজিল্যান্ড ইনিংসের সপ্তম ওভারে ক্যাচ দিয়েছিলেন গ্লেন ফিলিপস। ১৪ বলে ১২ রানে থাকতে ফিলিপসের সেই কাচ তালুবন্দী করতে পারেননি পাথুম নিশাঙ্কা। ফল যা হওয়ার তাই হলো। সেই একটি ক্যাচই পুরো ম্যাচ মিস করিয়ে দিলো লঙ্কানদের।

গ্লেন ফিলিপস শেষ পর্যন্ত করলেন ১০৪ রান। শ্রীলঙ্কা ফিলিপসের সমানও রান করতে পারেনি। অলআউট হয়েছে ১০২ রানে। সব মিলিয়ে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৬৫ রানের বড় পরাজয় ঘটেছে লঙ্কানদের। ফিলিপসের সেঞ্চুরির ওপর ভর করে নিউজিল্যান্ডের সংগ্রহ দাঁড়িয়েছিল ৭ উইকেটে ১৬৭ রানের। জবাবে শ্রীলঙ্কা ১৯.২ ওভারে অলআউট ১০২ রানে।

ক্যাচ মিসেই ম্যাচ মিস শ্রীলঙ্কার, জয় নিউজিল্যান্ডের

ক্যাচ মিসে জীবন পেয়ে লঙ্কান বোলারদের নির্দয়ভাবে পিটিয়েছেন গ্লেন ফিলিপস। তার ব্যাটে ভর করেই ১৬৭ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর দাঁড় করিয়েছিল কিউইরা। জয়ের জন্য ১৬৮ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই দারুণ বিপদে পড়ে শ্রীলঙ্কা। ৮ রানেই সাজঘরে ফিরে যান লঙ্কানদের সেরা চার ব্যাটার। ২৫ রানে আউট হয়ে যান ৫জন সেরা ব্যাটার।

এ সময় ভানুকা রাজাপাকসে এবং দাসুন শানাকা মিলে জুটি গড়ে বিপর্যয় সামাল দেয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু ৩৪ রানের জুটিটি বেশিক্ষণ টিকলো না। ২২ বলে ৩৪ রান করে ফিরে যান রাজাপাকসে। ৩২ বলে ৩৫ রান করেন দাসুন শানাকা। ৪টি বাউন্ডারির সঙ্গে ১টি ছক্কার মার মারেন তিনি। বাকি ব্যাটারদের আর কেউ দাঁড়াতেই পারেনি। অর্থ্যাৎ, দুই অংকের ঘরও স্পর্শ করতে পারেনি তারা।

শেষ পর্যন্ত ১০২ রান করার পর ১৯.২ ওভারে অলআউট হয়ে যায় লঙ্কানরা। নিউজিল্যান্ডের হয়ে ট্রেন্ট বোল্ট নেন ৪ উইকেট। ২টি করে উইকেট নেন মিচেল সান্তনার, ইশ সোধি। ১টি করে উইকেট নেন টিম সাউদি এবং লকি ফার্গুসন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *